ইউক্রেনে রুশ আগ্রাসন নিয়ে আলোচনার জন্য শুক্রবার (৪ মার্চ) ব্রাসেলসে জরুরি বৈঠকে বসছেন ন্যাটো জোটের পররাষ্ট্রমন্ত্রীরা। ন্যাটো জোটের এক বিবৃতিতে এ কথা বলা হয়েছে। এক প্রতিবেদনে এমন তথ্য জানিয়েছে মার্কিন সংবাদমাধ্যম সিএনএন।
ন্যাটো বলছে, এতে মস্কোর সাথে সামরিক সংঘাত শুরুর আশংকা রয়েছে।
পশ্চিমা গণমাধ্যমের খবরে বলা হয়, ইউক্রেন ন্যাটো জোটভুক্ত নয়। তাই ইউক্রেনে রুশ হামলার জবাবে সামরিক পদক্ষেপ না নেয়ার ব্যাপারে এখনও অটল ন্যাটো। এছাড়া রুশ বাহিনীর ক্ষেপণাস্ত্র হামলা ঠেকাতে ইউক্রেনের ওপর নো ফ্লাই জোন কার্যকরে কিয়েভের দাবিও প্রত্যাখ্যান করেছে ন্যাটো।
এদিকে ইউক্রেনে রাশিয়ার আগ্রাসন নিয়ে পূর্ব ইউরোপের দেশটির প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কির সঙ্গে ফোনে কথা বলেছেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন। টুইট বার্তায় ভলোদিমির জেলেনস্কি বলেন, ‘মাত্রই মার্কিন প্রেসিডেন্টের সঙ্গে কথা হয়েছে। রুশ বিরোধী নিষেধাজ্ঞা এবং ইউক্রেনে প্রতিরক্ষা সহায়তা নিয়ে আমেরিকান নেতৃত্বের আলোচনা হয়েছে। যত তাড়াতাড়ি সম্ভব আগ্রাসন থামাতে হবে। আপনাদের সমর্থনের জন্য ধন্যবাদ!’
পৃথক টুইটে জো বাইডেন বলেন, ‘নিরাপত্তা এবং মানবিক সহায়তা সহ ইউক্রেনের জন্য আমাদের অব্যাহত সমর্থন নিয়ে আলোচনা করতে আমি প্রেসিডেন্ট জেলেনস্কির সঙ্গে কথা বলেছি। যেহেতু তারা রাশিয়ান আগ্রাসনের বিরুদ্ধে নিজেদের রক্ষা করছে।